১। কাস্টমার সহজে পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে।
৪। কাস্টমারের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়।
২। আপনি যেখানে থাকুন না কেন অটো আপনার অর্ডার আসবে।
৫। এক্সেট কাস্টমার খুজে পাওয়া যায়।
৩। সারাদিন মেসেঞ্জার অথবা হোয়াটস এপে অর্ডারের অপেক্ষায় সময় নষ্ট করতে হবে না।
৬। সবকিছু বিস্তারিত থাকায় এবং আকর্ষণীয় ডিজাইনে কাস্টমার পণ্য কিনতে আরো বেশী আগ্রহী হয়।
যারা নতুন ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন।
যারা ব্যবসা শুরু করেও বড় করতে পাচ্ছেন ...
যারা বর্তমান ব্যবসায় লসের সম্মুখীন হচ্ছেন।
যাদের ব্যবসার জন্য সঠিক অটোমেশন দরকার।
যারা চাকুরীর পাশাপাশি ইনকাম সোর্স খুঁজচ্ছেন।
যাদের ফেসবুক এডের খরচ দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে।
যারা মেসেঞ্জারে হাজার হাজার মেসেজ আসলে সেল জেনারেট করতে পারচ্ছেন না।
ঠিকঠাক ভাবে কাস্টমার অর্ডার শনাক্ত করতে পারেন না।
আপনি কিন্তু জানেন ব্যবসায় সফল হতে চাইলে ঠিক কি কি করা উচিৎ, যেমন সঠিক নিশ সিলেক্ট করা, সঠিক প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা, সেই প্রোডাক্টের জন্য সুন্দর বিজ্ঞাপন তৈরি করা, মার্কেটিং ও ফানেল বানানো, ফেসবুকে এড দেয়া এবং সেলস হলে সেটা কাস্টমারের ঠিকানার পাঠানো। তেমনি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ল্যান্ডিং পেইজ তৈরি করা।
অর্ডার করতে আপনার নাম,ফোন নাম্বার,ইমেইল এবং আপনার প্রোডাক্টের নাম লিখুন এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ এমাউন্ট বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করে আপনার অর্ডারটি কনফার্ম করুন।